বাড়ি ভর্তি আত্মীয়-স্বজন, বিয়ের জন্য বাড়িতে করা হয়েছে প্যান্ডেল। পাত্রীর বাড়ি হেলেঞ্চা গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকায় ও পাত্রের বাড়ি বনগাঁতে। কিন্তু দুপুর গড়াতেই বাড়িতে পৌঁছালো পুলিশ ও প্রশাসনিক কর্তারা । পাত্রীর বয়স কত হয়েছে জানতে চাইলে পাত্রীর বাড়ির সদস্যরাই জানাল বয়স এখনো আঠারো ১৮ হয়নি । কেন বিবাহের আয়োজন ? পরিবারের সদস্যরা জানালেন, না বুঝে মেয়ের বিয়ের ব্যবস্থা করেছিল তারা । কিশোরী এবং কন্যাশ্রী প্রকল্প নিয়ে কর্মরত কর্মীরা ও প্রশাসনিক কর্তারা পরিবারের সদস্যদের বোঝাতে থাকে ১৮ বছরের নিচে কন্যাকে বিয়ে দেওয়া অপরাধ । পরবর্তীতে নাবালিকার বাবা এবং মা মেয়ের ১৮ বছর না পূর্ণ হলে বিয়ে দেবেন না বলে মুচলেখা দেয় । বন্ধ হয় নাবালিকার বিয়ে।