পাহাড়ে আসা পর্যটকদের ক্ষেত্রে টিকার দুটি ডোজ অথবা করণা নেগেটিভ রিপোর্ট বাধ্যতামূলক ।
তাই পাহাড়ে উঠার আগে বিভিন্ন জায়গায় পুলিশের নাকা অভিযানের মাধ্যমে পুলিশকর্মীরা সমস্ত বিষয় খতিয়ে দেখছেন।
একইসাথে পাহাড়ে আসা পর্যটকরা স্বাস্থ্যবিধি না মানায় পুলিশের তরফ থেকে চলছে গ্রেফতার।
করোনার দ্বিতীয় ঢেউ এখনো কাটিয়ে উঠতে পারেনি দেশবাসী ।
বিশেষজ্ঞদের মতে করোনার তৃতীয় ঢেউ আসতে পারে।
আর তাই পাহাড় থেকে সমতলে আগেভাগেই সতর্ক জেলা প্রশাসন । প্রতিনিয়ত জেলাজুড়ে চলছে নাকা তল্লাশী।
তাই এবার করোনা বিধি ভাঙলে ছাড় পাচ্ছেননা পর্যটকরাও। গ্রেপ্তার করা হচ্ছে পাহাড়ে আসা পর্যটকদেরও।
ইতিমধ্যেই বেশ কিছু পর্যটককে বিপর্যয় মোকাবিলা আইন অনুযায়ী গ্রেফতার করা হয়।
পাহাড় থেকে সমতল সব জায়গায় একই দৃশ্য।
এর ফলে ঘুরতে এসে বেশ বিপাকে পড়েছেন পর্যটকরা।
শনিবার থেকেই পর্যটকদের ধরপাকড় শুরু করে দিয়েছে দার্জিলিং জেলা পুলিশ।
এ বিষয় দার্জিলিংয়ের পুলিশ সুপার সন্তোষ নিমবালকার বলেন,
দার্জিলিং জেলার পুলিশ সতর্ক রয়েছে। পর্যটক সহ এখনও অবধি ২৬৬ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
এছাড়া রোহিনী,শিমুলবাড়িতে নাকা তল্লাশী চলছে। সেখানে পর্যটকদের তথ্য যাচাই করা হচ্ছে।
এছাড়া যে সমস্ত হোটেল গুলোতে পর্যটক রয়েছে সেই হোটেল কর্তৃপক্ষ সরকারি নির্দেশ মেনে ভ্যাকসিন এর সার্টিফিকেট কিংবা নেগেটিভ
রিপোর্ট নিয়েছে কিনা তাও খতিয়ে দেখছে পুলিশকর্মীরা।করোনা রুখতে আমাদের এই অভিযান চলতে থাকবে।
